সোমবার, ৪ মার্চ, ২০১৩

দেশে আবার ১/১১ চাই অতিশিঘ্রী

আমি জানি , কেউ আর এখন আমার সাথে একমত হতে চাইবেন না। কিন্তু এর সমাধান কোথায়? দিতে পারবেন কেউ আমার প্রশ্নের উত্তর?
কাকে ভোট দিব আমি?
চোরের দল বি এন পি কে?
নাকি চোরের বড় ভাই , মিথ্যুক , বলদ আওয়ামিলিগ কে?
এর চেয়ে ১/১১ ই ভাল।

গত ২০০৭, ২০০৮ সেনা শাসনের সময় দেশের জনগণ বড় আশা করে বুক বেঁধেছিল এবার হয়তো আমাদের রাজনীতির পরিবর্তন হবে, দিন বদল হবে। দেশ ও মানুষের জন্য রাজনৈতিক দলগুলো কাজ করবে কিন্তু সে আশা মরিচিকা। গু গু'ই ! হাসিনা খালেদার পরিবর্তন সম্ভব না তা গত আড়াই বছরে দেশের তরুন সমাজ এই বিষয়টি চুড়ান্ত ভাবে বিশ্বাস করেছে। তাই আজ দেশের নতুন প্রজন্ম, ৭৫% জনগণ আকুল হয়ে আর একটা ১/১১ এর অপেক্ষায় আছে এবং পরিকল্পনা করছে অন্তত ১০ বছর সেই ১/১১ ধরে রাখতে। আপনার ভোট দিন। 

রবিবার, ৩ মার্চ, ২০১৩

এই গণহত্যার শেষ কোথায়?


সাঈদীর মুক্তি দাবি করায় আজ বগুড়ায় ঘাতক পুলিশের নির্মম বুলেটে ঝরে গেল ১২টি তাজা প্রাণ। এই গণহত্যার শেষ কোথায়?
সারাদেশে নরকীয় গনহত্যা চালাচ্ছে খূনী সরকার..এই হত্যাযজ্ঞের শেষ কোথায়?? সারাদেশব্যপী ফ্যাসিস্ট আ'লীগ সরকার কর্তৃক বিরোধী দলীয় নেতাকর্মী ও নিরীহ জনগন নির্যাতন ও গণহত্যার স্বীকার হচ্ছে.....কোথায় কথিত মনবাধিকারের বুলিওয়ালা দালালেরা ..... সুশীল সমাজের কুশীলবরা। ধিক্কার জানাই ওইসব দালালদের.

আওয়ামীলীগ,বি,এন,পি,জামাত,জাতীয়পার্টি দূর হয়ে হয়ে যাক।


সত্য করে বলেন তো ১/ ১১ বাংলাদেশের জন্য খারাপ ছিল কিনা ? আমার মনে হয় এদেশের জন্য ঐরকম শাসন ব্যবস্থা একান্ত প্রয়োজন ।ঐ সময় আমরা রাজনীতিবিদের আসল রূপ দেখতে পেয়েছিলাম এই ১/১১ এর কল্যাণে ।সবাই ঠিক সময়ে অফিসে আসত, সবার ভিতর একটা ভয় কাজ করত ।সত্য যদি মাইনাস ২ হতো এদেশে একটা আসল পরিবর্তন হতো।রাজনীতির জন্য এটা শুভ বার্তা বয়ে আনত। কিন্তু এদেশের বোকা জনগন তাদের সহোযোগিতা না করায় ১/ ১১ এর নায়করা তাদের পিঠ বাচিয়ে সরে পড়তে বাধ্য হয়েছিল । আমার মনে হয় বাংলাদেশে একজন অনেস্ট লোকের দীর্ঘমেয়াদী একনায়কতন্ত্র প্রয়োজন ।
যেমন ধরেন 
হাইব্রিড হানিফ একটা খুজলি,
টাকু কামরুল একটা বিখাউজ,
সাহারা খাতুনের আছে পাচড়া,
আশরাফের একজিমা,(ঘুম থেকে উঠে সকাল ১১টায়)
আওয়ামী দালালদের আছে দাউদ
আর 
শেখ হাসিনার চুলকানি (মুখে চুলকানি)
গণতন্ত্র নামে স্বৈরশাসন ও পুলিশতন্ত্র চাই না.....চাই শান্তি 
চাই না শেখ হাসিনার মিথ্যা ও প্রতিহিংসামূলক দেশ শাসন....
এদের সকলের কঠিন ডলা মলম দরকার.....
এবং পুরো জাতির শান্তি ও মঙ্গলের জন্য আরেকবার মঈনউদ্দিন-ফখরুদ্দীন সরকার চাই
কারণ
জনগণের শান্তির নামে অশান্তি ও ক্ষমতার হানাহানির গণতন্ত্রের চেয়ে সামরিক শাসন অনেক শান্তির এবং অনেক স্বাধীন একজন সাধারণ মানুষের কাছে......
অন্তত সে নিরাপদে রাস্তায় চলতে পারে, বলতে পারে,পুলিশ লাঠির মতো সোজা হয়ে মানুষের সেবা করে, রাস্তায় আইন সঠিক ভাবে প্রয়োগ হয় যা দেখেছি মঈনউদ্দিন-ফখরুদ্দীন সরকারের সময়।
আমারতো কোনো সমস্যা হয়নি তাদের সময় সমস্যা যা হয় ঐ বদ,অসৎ ও মিথ্যাবাদী রাজনীতিবিদদের। তাদের ঘুম হারাম করে দিয়েছিল মঈনউদ্দিন-ফখরুদ্দীন সরকার।
কোথায় আছো হে মঈনউদ্দিন-ফখরুদ্দীন ফিরে এসো আরেকবার...... 
যাকে কোলে তুলে ক্ষমতায় বসিয়ে গিয়েছো তাকে একটা আছাড় দিয়ে নামিয়ে যাও.....
আমরা তোমাদের অপেক্ষায় রইলাম....

তৃতীয় শক্তির উদ্ভব হবেই



হে আল্লাহ্‌ তুমিই একমাত্র পার আমাদের বাংলাদেশে শান্তি পিরে দিতে।আমরা কার কাছে যাব? বাংলাদেশে সব রাজনৈতিক দল সুবিদা বাদি। এক দলের কাছে গেলে আরেক দলের দোষ দে আবার আরেক দলের কাছে গেলে অন্য দলের দোষ দে। সব সমস্যা আমাদের মত সাধারন পাবলিকের ,এই পর্যন্ত এত গুলো লোক যে মারা গেলে এর বিতরে কি আমাদের মত এক জনও সাধারন লোক নাই ,যে কোন দল করে না?বাংলাদেশে কেন এত মারামারি হানাহানি হচ্ছে ? কেন? কেন


এ নোংরা রাজনীতি বাদ দিতে কিছু দিনের জন্য হলে সেনা শাসনের প্রয়োজন ও দেশের নিরহ অবুঝ মানুষ গুলোকে বাঁচাতে। আসুন আমরা জনমত গঠন করি 
এখানে এটি বিষয় না বললে নয় সেটি হলো মাননীয় শেখ হাসিনা, খালেদা, সাঈদির ও অন্যান্য নেতার কোন আত্বীয় হত্যার শিকার হয়েছে কি? না বরং নিরহ হত দরিদ্র ও অবুঝ মানুষ গুলো হত্যার শিকার হচেছ। যাদের ১৯৭১ সালে পৃথিবীতে জন্ম হয়নি তারা তো হত্যার শিকার হচেছ। তাদেরকে আপনি শিবির বলেন, আর শাহবাগী নেতা বলেন তারা তো হত্যার শিকার হচেছ ও হবে। মাঝখানে আওয়ামীলীগ, বি,এন,পি,জামাত ও অন্যান্য দলের নেতার সুযোগ লুটবে আর আপনার লাশ মাঠির তলে যাবে এতে দেশের কি লাভ করতে পারবেন একটু চিন্তা করেন

ব্রেকিং নিউজ

: বগুড়ায় মাঠে নামানো হয়েছে সেনাবাহিনী। জনতা করতালি দিয়ে তাদের স্বাগত জানিয়েছে। মহিলাসহ ৪ এলাকাবাসী হত্যার পর পালিয়েছে পুলিশ। ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কে হাজার হাজার মানুষের অবস্থান।