স্বৈরাচারী আঅয়ামীলীগ যতবারই দেশে ক্ষমতায় এসেছে, ততবারই দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি হয়েছে! বাংলাদেশে যত
নাস্তিক আছে সবাই, এই ইসলাম ও দেশের স্বার্থ বিরুধী দলটির সাথে জড়িত। এই দলটি বার বার এদেশের
জনগণের সাথে বেইমানী করে আসছে। তারা সবসময় এ জাতিকে দ্বিধা বিভক্ত করে রাখতে চায়। তাই তারা
১৯৭৫ সালের পর ২১ বছর ক্ষমতার মুখ দেখেনি। ১৯৯৬ সালে মুজিব কন্যা মাথায় হেজাব পড়ে হাতে তজবিহ
নিয়ে যায়নামাজের উপর বসে ছবি তুলে পোষ্টারিং করে সারা বাংলাদেশে এবং জামায়েত শিবির ও স্বৈরাচার
এরশাদকে নিয়ে আনন্দোলন করে তত্তাবধায়ক সরকারের জন্য, অতপর ক্ষমতায় আসে। তারা ক্ষমতায় এসে
দেশের জনগণের কোনো কল্যাণ করেনি, করেছে শুধু লুঠরাজ, শেয়ার বাজার লুঠ করে সর্বশান্ত করে দিয়েছিল
ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদেরকে। চুরি, ডাকাতি, মামলা, হামলা, খুন, গুম করে দেশকে এক অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে
নিয়ে যায়। ২০০১ সালের সাধারণ নির্বাচনে দেশের জনগণ তার কঠিন জবাব দেয় ভোটের মাধ্যমে। তারপর,
২০০৯ সালে সেনাবাহিনীর যোগসাজছে মঈনুল, ফকরুলদের সহযোগিতায় দ্বিতীয়বার ক্ষতায় এসে তাদের নীল
নক্সা বাস্তবায়নে উঠে পড়ে লেগে যায়। এবার তারা ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কূট কৌশল
করতে থাকে, তার ফল হিসেবে তারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নামে প্রহসনের নাটক শুরু করে দেয়। তাদের দলীয়
মদদপুষ্ট কিছু সংগঠনের মাধ্যমে শাহবাগ নাটক তৈ্রী করে। এতে যোগ দেয় নাস্তিক ডঃ জাফর ইকবালসহ নব্য
নাস্তিক ডাঃ ইমরান, আসিফ মহিউদ্দিন ও রাজীব বগা গংরা।.
এবার ক্ষতায় এসে প্রথমে তারা বিডিয়ার বিদ্রোহের নামে সেনাবাহিনীর মেধাবী চকস অফিসারদের হত্যা করে,
তারপর শেয়ার বাজার লুঠ করে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের সর্বস্বান্ত করে দেয়, হল মার্ক ও ডেস্টিনির মাধ্যমে হাজার
হাজার কোটি টাকা লুট করে, দক্ষিনাঞ্চলের জনগণের স্বপ্নের সেতু পদ্মা সেতুর টেন্ডারের পূর্বেই কমিশন ভাগা
ভাগি করে নেয় প্রধান মন্ত্রী ও তার পরিবার, শুরু করে দেয় বিচার বহির্ভূত হত্যা ক্রস ফায়ার, গুম ও হত্যা, এখন
জনগণের মুখপাত্র সংবাদপ্ত্র বন্ধ করে দেওয়া ও বিরুধী রাজনৈতিক দলগুলো বন্ধ করে দিয়ে একলদীয় সরকার
ব্যবস্তা চালু করার জন্য উঠে পড়ে লাগছে।.
তাই এখনি জনগণকে এই একদলীয় সরকার বাকশালের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। বাকশালের আস্তানা জ্বালিয়ে
দাও, গুঁড়িয়ে দাও। বাকশাল নিপাত যাক, বহুদলীয় গনতন্ত্র মুক্তি পাক। স্বৈরাচার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি
পাক।।.
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন